• Breaking News

    জানাযার সালাতে সুরা ফাতিহা পড়তে হয় কি , জানাযার সালাতে সূরা ফাতিহা না পড়া,


    জানাযার ছালাতে সূরা ফাতিহা না পড়া :

    অন্যান্য ছালাতের ন্যায় জানাযার ছালাতেও সূরা ফাতিহা পড়া রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরামের অব্যাহত আমল। সূরা ফাতিহা ছাড়া কোন ছালাতই হবে না মর্মে অনেক ছহীহ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানাযার ছালাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করে না। অথচ রাসূল (ছাঃ) থেকে এর বিপক্ষে কোন ছহীহ হাদীছ নেই। যে সমস্ত বর্ণনা বাজারে প্রচলিত আছে, সেগুলো বিভিন্ন ছাহাবী, তাবেঈ, তাবে তাবেঈদের নামে বর্ণিত হয়েছে। যেমন-
    عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ لَا يَقْرَأُ فِى الصَّلَاةِ عَلَى الْجَنَازَةِ.
    নাফে’ আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি জানাযার ছালাতে ক্বিরাআত পড়তেন না।[1] অন্য বর্ণনায় এসেছে,قَالَ سَالِمٌ لاَ قِرَاءَةَ عَلَى الْجِنَازَةِ সালেম বলেন, জানাযার ছালাতে কোন ক্বিরাআত নেই।[2] ইমাম মালেক (রহঃ)-কে সূরা ফাতিহা পড়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন,لَيْسَ ذَلِكَ بِمَعْمُوْلٍ بِهِ بِبَلَدِنَا إنَّمَا هُوَ الدُّعَاءُ أَدْرَكْتُ أَهْلَ بَلَدِنَا عَلَى ذَلِكَ  ‘আমাদের শহরে এর প্রতি আমল নেই। এটা মূলতঃ দু‘আ। আমাদের শহরবাসীকে এর উপরই পেয়েছি’।[3]
    জ্ঞাতব্য : ‘মাযহাবীদের স্বরূপ সন্ধানে’ বইয়ে উক্ত বর্ণনাকে পরিবর্তন করে নিম্নরূপে উল্লেখ করা হয়েছে- قراءة الفاتحة ليس معمولا بها فى بلدنا فى صلاة الجنازة। অতঃপর মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বার উদ্ধৃতি পেশ করা হয়েছে। অথচ উক্ত শব্দে কোন বর্ণনাই নেই এবং মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বার মধ্যেও নেই।[4] হাদীছ পরিবর্তনের সাহস থাকার কারণেই এমনটি সম্ভব হয়েছে।
    عَنِ ابْنِ مَسْعُوْدٍ أَنَّهُ سُئِلَ عَنْ صَلَاةِ الْجَنَازَةِ هَلْ يُقْرَأُ فِيْهَ؟ فَقَالَ لَمْ يُوَقِّتْ لَنَا رَسُوْلُ اللهِ  قَوْلًا وَلَا قِرَاءَةً وَفِىْ رِوَايَةٍ دُعَاءً وَلَا قِرَاءَةً كَبِّرْ مَا كَبَّرَ الْإِمَامُ وَاخْتَرْ مِنْ أَطْيَبِ الْكَلَامِ مَا شِئْت وَفِىْ رِوَايَةٍ وَاخْتَرْ مِنْ الدُّعَاءِ أَطْيَبَهُ وَرُوِيَ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ وَابْنِ عُمَرَ أَنَّهُمَا قَالَا لَيْسَ فِيْهَا قِرَاءَةُ شَيْءٍ مِنْ الْقُرْآنِ وَلِأَنَّهَا شُرِعَتْ لِلدُّعَاءِ.
    ইবনু মাসঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তাকে একদা জানাযার ছালাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হল যে, উহাতে ক্বিরাআত করতে হবে কি? তিনি উত্তরে বলেন, রাসূল (ছাঃ) আমাদের জন্য কোন কথা ও ক্বিরাআত নির্দিষ্ট করেননি। অন্য বর্ণনায় এসেছে, দু‘আ ও ক্বিরাআত নির্দিষ্ট করেননি। সুতরাং ইমাম যেমন ক্বিরাআত করেন তেমন তুমি ক্বিরাআত করবে এবং তোমার ইচ্ছানুযায়ী উত্তম কথা বলবে। অন্য বর্ণনায় এসেছে, উত্তম দু‘আ বলবে। আব্দুর রহমান বিন আওফ ও ইবনু ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তারা বলেছেন, জানাযার ছালাতে কুরআন হতে কোন ক্বিরাআত নেই। কারণ উহা দু‘আর জন্য বিধিবদ্ধ।[5]
    তাহক্বীক্ব : উক্ত মর্মে আরো অনেক বর্ণনা বিভিন্ন গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে। বিশেষ করে মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বার মধ্যে। কিন্তু কোন বর্ণনা রাসূল (ছাঃ) থেকে আসেনি। এগুলো ছহীহ হাদীছ সমূহের বিরোধী হওয়ায় তা গ্রহণযোগ্য নয়।
    জ্ঞাতব্য : মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বার মধ্যে সূরা ফাতিহা পড়ার বিপক্ষে বর্ণনা পেশ করার পূর্বে সূরা ফাতিহা পড়ার পক্ষে ১১টি বর্ণনা পেশ করা হয়েছে।[6] কিন্তু ‘মাযহাব বিরোধীদের স্বরূপ সন্ধানে’ বইয়ে শুধু বিপক্ষের বর্ণনাগুলো উল্লেখ করা হয়েছে।[7] অতঃপর লেখা হয়েছে, ‘এছাড়া আরো অসংখ্য হাদীস এবং সাহাবী ও তাবেয়ীদের আছার বর্ণিত আছে যা, এই ছোট্ট কলেবরে উল্লেখ করা সম্ভব না। যার দ্বারা প্রমাণিত হয় জানাযায় সূরা ফাতিহা না পড়াই সুন্নত। এবং পড়া সুন্নতের পরিপন্থি যা গায়রে মুকাল্লিদগণ করে থাকেন। সম্মানিত পাঠক! আপনারাই ফয়সালা করুন এটা কি হাদীসের উপর আমল? না হাদীসের বিরোধীতা’।[8]
    সুধী পাঠক! তথ্য গোপন করে শরী‘আতের নামে এভাবে যদি মিথ্যাচার করা হয়, তাহলে সরলপ্রাণ সাধারণ মুসলিমরা কোথায় যাবে? উদ্ভট বর্ণনাগুলো পেশ করে প্রতিনিয়ত কোটি কোটি মুসলিমকে এভাবেই ধোঁকা দেয়া হচ্ছে। নিম্নে বর্ণিত হাদীছ ও আছারগুলো লক্ষ্য করলেই আশা করি তাদের ধোঁকাবাজি আরো প্রমাণিত হবে ইনশাআল্লাহ।
    [1]. মুওয়াত্ত্বা মালেক হা/৪৮১, ১/২১। [2]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/১১৫৩২, ৩/২৯৯। [3]. আল-মুদাওয়ানাহ ১/৪৪২ পৃঃ। [4]. মাযহাব বিরোধীদের স্বরূপ সন্ধানে, পৃঃ ৩১৬। [5]. বাদায়েউছ ছানাঈ ১/৩১৩; মুগনী ২/২৮৫। [6]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/১১৫১১-১১৫২১। [7]. ঐ, পৃঃ ৩১৬-৩১৯। [8]. ঐ, পৃঃ ৩১৯।
    জানাযার ছালাতে সূরা ফাতিহা পড়ার ছহীহ হাদীছ সমূহ :
    রাসূল (ছাঃ) এবং ছাহাবায়ে কেরাম জানাযার ছালাতে সূরা ফাতিহা পড়তেন। এর পক্ষে অনেক হাদীছ বর্ণিত হয়েছে।
    عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ النَّبِيَّ  قَرَأَ عَلَى الْجَنَازَةِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ.
    ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) জানাযার ছালাতে সূরা ফাতিহা পড়েছেন।[1]
    উল্লেখ্য, উক্ত হাদীছটি সনদগতভাবে দুর্বল। তবে এর পক্ষে ছহীহ বুখারীতে হাদীছ থাকার কারণে শায়খ আলবানী (রহঃ) এই সনদকে ছহীহ বলেছেন এবং ছহীহ তিরমিযী ও ছহীহ ইবনে মাজার মধ্যে উল্লেখ করেছেন।[2] ইমাম তিরমিযীও একই কথা বলেছেন। তিনি বলেন,
     حَدِيْثُ ابْنِ عَبَّاسٍ حَدِيْثٌ لَيْسَ إِسْنَادُهُ بِذَلِكَ الْقَوِيِّ إِبْرَاهِيْمُ بْنُ عُثْمَانَ هُوَ أَبُو شَيْبَةَ الْوَاسِطِيُّ مُنْكَرُ الْحَدِيْثِ وَالصَّحِيْحُ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَوْلُهُ مِنْ السُّنَّةِ الْقِرَاءَةُ عَلَى الْجَنَازَةِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ.  
    ‘ইবনু আব্বাসের হাদীছের সনদ নির্ভরযোগ্য নয়। এর মাঝে ইবরাহীম বিন ওছমান আছে। আর সে হল আবু শায়বাহ আল-ওয়াসেত্বী। অস্বীকৃত রাবী’। ছহীহ হল, ইবনু আব্বাস বর্ণিত হাদীছ। তার বক্তব্য হল- ‘জানাযায় সূরা ফাতিহা পাঠ করা সুন্নাত’। অতঃপর ইমাম তিরমিযী (রহঃ) নিম্নের হাদীছটি উল্লেখ করেন,
    عَنْ طَلْحَةَ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَوْفٍ أَنَّ ابْنَ عَبَّاسٍ صَلَّى عَلَى جَنَازَةٍ فَقَرَأَ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ فَقُلْتُ لَهُ فَقَالَ إِنَّهُ مِنْ السُّنَّةِ أَوْ مِنْ تَمَامِ السُّنَّة.
    ত্বালহা বিন আব্দুল্লাহ বিন আউফ হতে বর্ণিত, ইবনু আব্বাস (রাঃ) একদা জানাযার ছালাত পড়ালেন। তাতে তিনি সূরা ফাতিহা পড়েন। আমি তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, এটা সুন্নাত অথবা সুন্নাতের পূর্ণতা।[3] নিম্নের হাদীছটি ছহীহ বুখারীতে এসেছে,
    عَنْ طَلْحَةَ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَوْفٍ قَالَ صَلَّيْتُ خَلْفَ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا عَلَى جَنَازَةٍ فَقَرَأَ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ قَالَ لِيَعْلَمُوْا أَنَّهَا سُنَّةٌ.
    ত্বালহা বিন আব্দুল্লাহ বিন আওফ (রাঃ) বলেন, আমি একদা ইবনু আব্বাস (রাঃ)-এর পিছনে জানাযার ছালাত আদায় করলাম। তাতে তিনি সূরা ফাতিহা পাঠ করেন। অতঃপর তিনি বলেন, তারা যেন জানতে পারে সূরা ফাতিহা পাঠ করা সুন্নাত।[4] অন্য হাদীছে সূরা ফাতিহার সাথে অন্য একটি সূরা পাঠ করার কথা এসেছে,
    عَنْ طَلْحَةَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَوْفٍ قَالَ صَلَّيْتُ خَلْفَ ابْنِ عَبَّاسٍ عَلَى جَنَازَةٍ فَقَرَأَ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُوْرَةٍ وَجَهَرَ حَتَّى أَسْمَعَنَا فَلَمَّا فَرَغَ أَخَذْتُ بِيَدِهِ فَسَأَلْتُهُ فَقَالَ سُنَّةٌ وَحَقٌّ.
    ত্বালহা বিন আব্দুল্লাহ বিন আওফ (রাঃ) বলেন, আমি একদা ইবনু আব্বাস (রাঃ)-এর পিছনে জানাযার ছালাত আদায় করলাম। তাতে তিনি সূরা ফাতিহা এবং অন্য একটি সূরা পাঠ করলেন। তিনি ক্বিরাআত জোরে পড়ে আমাদের শুনালেন। তিনি যখন ছালাত শেষ করলেন তখন আমি তাকে উক্ত বিষয়ে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেন, এটা সুন্নাত এবং হক্ব। [5]
    عَنْ رَجُلٍ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِىِّ  أَنَّ السُّنَّةَ فِى الصَّلاَةِ عَلَى الْجَنَازَةِ أَنْ يُكَبِّرَ الإِمَامُ ثُمَّ يَقْرَأُ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ بَعْدَ التَّكْبِيرَةِ الأُولَى سِرًّا فِىْ نَفْسِهِ ثُمَّ يُصَلِّى عَلَى النَّبِىِّ  وَيُخْلِصُ الدُّعَاءَ لِلْجَنَازَةِ فِى التَّكْبِيْرَاتِ لاَ يَقْرَأُ فِىْ شَىْءٍ مِنْهُنَّ ثُمَّ يُسَلِّمُ سِرًّا فِىْ نَفْسِهِ. وَزَادَ الْأَثْرَمُ السُّنَّةُ يَفْعَلُ مَنْ وَرَاءَ الْإِمَامِ مِثْلَ مَا يَفْعَلُ إِمَامُهُمْ.
    রাসূল (ছাঃ)-এর জনৈক ছাহাবী থেকে বর্ণিত আছে যে, নিশ্চয় সুন্নাত হল-জানাযার ছালাতে ইমাম তাকবীর দিবেন এবং প্রথম তাকবীরের পর নীরবে মনে মনে সূরা ফাতিহা পাঠ করবেন। অতঃপর বাকী তাকবীরগুলোতে রাসূল (ছাঃ)-এর উপর দরূদ পড়বেন। তারপর মৃত ব্যক্তির জন্য নির্দিষ্টভাবে দু‘আ করবেন। সেই তাকবীরগুলোতে কোন কিছু পাঠ করবে না। অতঃপর নীরবে সালাম ফিরাবেন। আছরাম অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন যে, ইমাম যা করবেন মুক্তাদীরাও তা-ই করবে।[6]
    عَنِ الزُّهْرِيِّ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ يُحَدِّثُ سَعِيْدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ قَالَ مِنَ السُّنَّةِ فِي الصَّلاَةِ عَلَى الْجِنَازَةِ أَنْ تَقْرَأَ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ثُمَّ تُصَلِّيَ عَلَى رَسُوْلِ اللهِ  ثُمَّ يُخْلِصَ الدُّعَاءَ لِلْمَيِّتِ حَتَّى يَفْرُغَ وَلاَ تَقْرَأَ إِلاَّ مَرَّةً وَاحِدَةً ثُمَّ تُسَلِّمَ فِيْ نَفْسِكِ.
    যুহরী বলেন, আবু উমাম (রাঃ)-কে সাঈদ ইবনু মুসাইয়িব-এর নিকট হাদীছ বর্ণনা করতে শুনেছি যে, জানাযার ছালাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করা সুন্নাত। অতঃপর রাসূল (ছাঃ)-এর উপর দরূদ পাঠ করবে। তারপর মাইয়েতের জন্য একনিষ্ঠচিত্তে দু‘আ করবে। প্রথম তাকবীর ছাড়া অন্য সময়ে কিছু পাঠ করবে না। তারপর তুমি সালাম ফিরাবে।[7]
    জ্ঞাতব্য : সূরা ফাতিহা না পড়ার আমল মূলতঃ ইরাকের কূফায় আবিষ্কার হয়েছে। ছহীহ সুন্নাহর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। যেমনটি ইমাম তিরমিযী উল্লেখ করেছেন।[8] উল্লেখ্য যে, জানাযার ছালাতে সূরা ফাতেহা পাঠ করার বিরুদ্ধে একশ্রেণীর আলেম বিরাট প্রতারণা ও ধোঁকাবাজিরও আশ্রয় নিয়েছেন। যেমন মাওলানা আব্দুল মতিন প্রণীত ‘দলিলসহ নামাযের মাসায়েল’ বইয়ে কিছু যঈফ, জাল ও মিথ্যা বর্ণনা পেশ করে পাঠক সমাজকে ধোঁকা দেয়ার ব্যর্থ প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। কিন্তু উক্ত ছহীহ হাদীছগুলো তার চোখে পড়েনি। তিনি গোপন করেছেন।[9] চোখ থেকেও তিনি অন্ধত্বের পরিচয় দিয়েছেন (সূরা আ‘রাফ ১৭৯)। আল্লাহ হেদায়াত দান করুন- আমীন!!
    [1]. ছহীহ তিরমিযী হা/১০২৬, ১/১৯৮-৯৯ পৃঃ; মিশকাত হা/১৬৭৩, পৃঃ ১৪৬; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১৫৮৩, ৪/৬৪ পৃঃ, ‘জানাযা’ অধ্যায়, ‘জানাযার সাথে গমন ও জানাযার ছালাত’ অনুচ্ছেদ। [2]. তিরমিযী হা/১০২৬, ১/১৯৯ পৃঃ; ইবনু মাজাহ হা/১৪৯৫, পৃঃ ১০৭, ‘জানাযা’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-২২। [3]. তিরমিযী হা/১০২৭-এর আলোচনা, ১/১৯৮-৯৯ পৃঃ। [4]. ছহীহ বুখারী হা/১৩৩৫, ১/১৭৮ পৃঃ, (ইফাবা হা/১২৫৪, ২/৪০০ পৃঃ), ‘জানাযা’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৬৫; মিশকাত হা/১৬৫৪, পৃঃ ১৪৫; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১৫৬৫, ৪/৫৬ পৃঃ। [5]. নাসাঈ হা/১৯৮৭, ১/২১৮ পৃঃ, ‘জানাযা’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৭৭; আবুদাঊদ হা/৩১৯৮, ২/৪৫৬ পৃঃ। [6]. বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/৭২০৯; সনদ ছহীহ, ইওয়াউল গালীল হা/৭৩৪; আহকামুল জানাইয, পৃঃ ১২১; বায়হাক্বী, সুনানুছ ছুগরা হা/৮৬৮; ত্বাহাবী হা/২৬৩৯। [7]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ হা/১১৪৯৭; ইরওয়াউল গালীল হা/৭৩৪-এর আলোচনা দ্রঃ, ৩/১৮১ পৃঃ। [8]. তিরমিযী হা/১০২৭, ১/১৯৯ পৃঃ-এর আলোচনা দ্রঃ- وَقَالَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ لاَ يُقْرَأُ فِى الصَّلاَةِ عَلَى الْجَنَازَةِ إِنَّمَا هُوَ ثَنَاءٌ عَلَى اللهِ وَالصَّلاَةُ عَلَى النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالدُّعَاءُ لِلْمَيِّتِ وَهُوَ قَوْلُ الثَّوْرِىِّ وَغَيْرِهِ مِنْ أَهْلِ الْكُوفَةِ.। [9]. মাওলানা আব্দুল মতিন, দলিলসহ নামাযের মাসায়েল, পৃঃ ১৫২-১৫৭।

    No comments